Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

প্রিয় লাইন বা ধারণার কথাগুলি -১

Share on Facebook

১.
অল্প জনপ্রিয়তাতে নানান ধকল
বেশি জনপ্রিয়তাতে ইতিহাস দখল;
মধ্যম জনপ্রিয়তাতে জুটে মাঠ, কখনও ঘর কাট-সাট।।

২.
সখি বলে, শুনো জ্ঞানী বন্ধু-বর, জগতের সকল জ্ঞান আহরণে কেউ কি দিলো না ফাঁকি !
আমি বলি সখি, জগতের সকল জ্ঞান আহরণ হলেও তোমাকে শুধু জানার রইলো বাকি ! ( ফেব্রুয়ারী ০২, ২০১৮ )

৩.
আসলে জীবনটার বেশী অংশ জুড়ে থাকে কমেডি, জীবনের সকল দুঃখ জ্বালা থেকে কমেডি বেশ মুক্তি দেয়।

৪. চোখের সামনে যে থাকে তাকে বেশ বড় মনে হয়
আড়ালে চলে গেলে কেন জানি সে ক্ষুদ্র হয়ে যায়।।

চোখের সামনে থাকা, আড়ালে থাকা যে ভাবেই তার হোক না থাকা, সে থাকে সন্মানের সু-উচ্চ চূড়ায়।

৫.
সামনের দিনে যে নতুন সূর্যের আলো দেখতে পায়
অতীত স্মৃতি তাকে রেখে বহু দূরে চলে যায়।

গত দিনকে ভুলে, শুধু অভিজ্ঞতাটাকে সাথে নিয়ে সামনের দিনে মিশে যেতে চাই।।

৬.
হোক ক্ষয় কারও কারও জীবন পাঁচ পয়সার মোমবাতির মত, কিন্তু নিজের জীবনটাকে চাই হীরক খন্ডের মত মহা-মূল্যবান অন্ততঃ নিজের কাছে।

৭. আমরা ইদানিং কোথাও না কোথাও মনের ভাবনাগুলি লিখে বা ছবি দিয়ে তা প্রকাশ করার চেষ্টা করে যাচ্ছি ক্রমাগত, এভাবে একটি দিনের স্বীকৃতি দেওয়াটিকে আমার কাছে একটি বড় বিষয় বলে মনে হয় আর সেখানে যদি মত বিনিময় হয় তখন সেখানে থেকে বেড়িয়ে আসে অনেক ভাবনা ও সিদ্ধান্ত।

সময়ের সাথে সাথে তাল মিলিয়ে চলার মধ্যে আছে দ্রুততার সাথে উন্নত পথ ধরে এগিয়ে চলা যা ছাড়া বর্তমান ধারায় অচল হয়ে থাকা, সেই সাথে সময় উপযোগী হয়ে ওঠা জ্ঞানী এবং প্রজ্ঞাচিত মানুষের কাজ।

তবে এটি সু-নিশ্চিত যে আলোকবর্তিকা সবার হাতে থাকে না, কারো কারো হাতে থাকে, আলোকবর্তিকার আলো অনেক মানুষ পায়, আমরা যারা খুব সাধারণ তারা সেই পথ ধরে চলি, সবাই আলোকবর্তিকা হতে পারে না।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর বিখ্যাত গানে লিখেছেন – “আলো হাতে চলিয়াছে আঁধারের যাত্রী”

আঁধারের যাত্রী হয়ে আমাদেরও কি হবে আলো হাতে চলা !

৮.
মেয়েদের বেলায় নখ সৌন্দর্য বৃদ্ধির একটি উপকরণ হতে পারে, কিন্তু সেই নখকে আত্মরক্ষার হাতিয়ার ভাবলে – ক্ষেত্র বিশেষে সে বুমেরাং এর মত কাজ করার কথা,
৯.

জীবন শুকিয়ে গেলে মন ভালো থাকে না, জীবনে তাই পানি দেওয়া আমাদের কাজ, মনে প্রফুল্লতা আনা। ঠিক কী ভারে জীবনে পানি দিতে হয় জীবনে প্রফুল্লতা আনা যায় ! তা জানা বা বুঝে নেওয়া যেমন খুব সহজ আবার কঠিনও বটে।
একটি ফুল জীবনকে পানি দিতে পারে, আবার জীবনকে শুকিয়ে দিতে পারে, তেমনি একটি প্রিয় মুখ জীবনকে পানি দিতে পারে, আবার জীবনকে শুকিয়ে দিতে পারে। একই ধারায় আমাদের হাতের নাগালে অনেক কিছু আছে – যা জীবনকে পানি দিতে পারে, মনে প্রফুল্লতা দিতে পারে, দিতে পারে প্রশান্তি।

জীবন শুকিয়ে যায় নানান ধরণের হিসাব – নিকাশের কারণে, কি দিয়ে গেলাম তা কেন যেন বড় করে ভাবা হয় না। কি পেলাম ! কি পলাম ! – এটি একটি বড় হাহাকার তারপরও আমাদের পাওয়ার আকাংক্ষা ফুরায় না আর সে কারণে জীবন যায় শুকিয়ে।

১০.
পুরাতন স্মৃতিগুলিকে বারবার তুলে আনি, এটি একটি চর্চা, এই চর্চাই সবারই থাকে, তবে অনেকেই রাখেন তা অপ্রকাশিত, তাতে যদি উটকো কোন ঝামেলা বাসা বেঁধে বসে !! সুখ- শান্তি যদি হয় হরণ।

সুখ হারাবার সাহস অনেকের নেই, দুঃখ তবে দূরে যাবে কি ভাবে !! দুঃখকে ভুলে যাওয়ার মত বড় দুঃখ আর নেই, দুঃখই সঠিক পথ দেখায়, বরং সুখ চলার পথকে সংকোচিত করে দেয়, বহু দূরের পথ আর পাড়ি দেওয়া হয় না, চলাচলের সীমানা সীমিত হয়ে আসে।

তাই বলে শুধু শুধু দুঃখের পাথর মনে না বসিয়ে সুখের গোলাপ ফুটানো যায় মনে যত দুঃখের পাহাড় থাকুন না কেন ! – এটি জীবনকে উপভোগ করার একটি সংক্ষিপ্ত পথ, যে পথের যাত্রী আমরা সকলে।

১১.
আমার বন্ধত্বের সীমানা বা পরিধী আর কতটুকুই বা !! তারপরও আমার বন্ধত্বের বৃত্তে কিছু বন্ধু যোগ হচ্ছেন আর আবার কিছু বন্ধু বিয়োগ হচ্ছেন নিজে নিজেই, যোগফলে কখনও উর্ধ্ব সূচক কখনও নিন্ম সূচক।

কিন্তু হোক সে বন্ধত্বের বৃত্ত অতি ক্ষুদ্র, সেখানে একটি কোলাহল হৈ চৈ এর মিশ্রণ ছিল হঠাৎ তা উধাও উধাও মনে হয়।

মানুষ নানান কারণ খুঁজে, আমি না হয় একটি কারণ খুঁজলাম আজ !

১২.
সব কথা সব খানে মানায় না, সব লেখাও সব খানে মানায় না, যারা কিছুটা ধীর গতির তারা ফেস-বুকের ভালো পাঠক হয়ে উঠেন না, এখানে পাঠক হতে চাইলে হতে হয় খুব দ্রুত গতির পাঠক, রকেট গতির পাঠক।
যে কিনা আধা সেকেন্ডের মধ্যে খুব সহজে বলতে পারেন ” নিজের লেখা পড়ার সময় নেই, সেখানে তোমার লেখা পড়ার সময় কউ!!”
আবার কিছু বিজ্ঞ পাঠক আছেন তারা কারও লেখা না পড়েই বলে দেন ” আহা দেখছি তুমি দিনে দিনে খুব ভালো লিখছো আমাকেই তুমি ছাড়িয়ে যাচ্ছে যে হে……………. ”
১৩.
হৃদয় দুযারে যা ফুরায়ে আসে
শুকনা পাতা যা পড়ে থাকে,
তার বেচা কেনা কে করে !
ঝরে পড়া শুকনা পাতা –
তারও তো একদিন সজীবতা ছিল।

কে রেখেছে মনে ! হাওয়ায় তার দোল খেলানো খেলা !
যেমন করে প্রথম বয়সে সব কল্পনা খেলা করে।
আজ ঝরা পাতা কি স্মৃতি গড়ে !
নাকি হাওয়ায় যায় উড়ে
অজানা দূরে, বহু যুগের অসীম পরে।।

১৪.

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ