Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

ফেনী নদীর কথা

Share on Facebook

অতি সামান্য পরিমান করি পানি দান
কমিবে না তাতে বরং বাড়িবে মান।
– ফেনী নদীর কথা।।

আজ বুধবার (অক্টোবর ০৯, ২০২০) বেলা সাড়ে তিনটায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী তাঁর যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত সফর নিয়ে করা সংবাদ সম্মেলনে সফর নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন।

ফেনী নদীর পানি ভারতে দেওয়া প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউ পান করার জন্য পানি চাইলে তা না দিলে কেমন দেখায়। ভারতের ত্রিপুরার রাজ্যের একটি এলাকায় সামান্য পানি দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।

ফেনী নদীর উৎপত্তিস্থল খাগড়াছড়িতে। এটা ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী একটি নদী। সীমান্তবর্তী নদীতে দুই দেশেরই অধিকার থাকে। ত্রিপুরার সাবরুম এলাকার মানুষ খাবার পানির জন্য ভু-গর্ভস্থ থেকে পানি তোলে। সীমান্তবর্তী হওয়ায় এর প্রভাব বাংলাদেশেও পড়ে। তাই সামান্য পানি তাদের দেওয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাদের খাবার পানির জন্য ভারতের সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। যে পানি দেওয়া হচ্ছে তা অত্যন্ত নগণ্য। কেউ যদি পানি পান করতে চায়, আর আমরা যদি না দিই এটা কেমন দেখায়। আমাদের তো আরও সীমান্তবর্তী নদী আছে। সেটাও তো আমাদের চিন্তা করতে হবে।’

গ্যাস দিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে বিএনপি সবচেয়ে বেশি সোচ্চার জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০১ সালে দেশের প্রাকৃতিক গ্যাস বিক্রি করার জন্য আমেরিকান কিছু কোম্পানি ও তাদের রাষ্ট্রপতি অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি তখন রাজী না হওয়ায় ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেননি। বিএনপি-জামায়াত জোট গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেছিল।

মুক্তিযুদ্ধের সময়কার কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ত্রিপুরা যদি কিছু দিতে চায় তাহলে কিছু দিতে হবে। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দ্বারা নির্যাতিত হয়ে ত্রিপুরায় অনেকে আশ্রয় নিয়েছিলেন। ত্রিপুরাবাসী তাদের আশ্রয় দিয়েছিল। ত্রিপুরা মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য একটা ঘাঁটি ছিল। ত্রিপুরা বাংলাদেশের জন্য বিরাট একটা শক্তি ছিল। তাদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক আমাদের সব সময় আছে এবং সেটা থাকবে।’

তথ্য:
এক পাশে পার্বত্য রামগড় ও চট্টগ্রামের মিরসরাই, আরেক পাশে ফেনীর ছাগলনাইয়া। মাঝে ফেনী নদী। খাগড়াছড়ি’র পার্বত্য মাটিরাঙ্গা ও পানছড়ির মধ্যবর্তী “ভগবান” টিলা থেকে ছড়া নেমে আসে ভাটির দিকে। আর আসালং-তাইন্দং দ্বীপ থেকে রূপ নেয় ফেনী নদী নামে। ভগবানটিলার পর আসালং তাইন্দং এসে প্রাকৃতিকভাবে প্রবাহিত ছড়াকে কেটে ভারতের ভেতরে প্রবেশ করানো হয়েছে

প্রসঙ্গতঃ তিস্তা চুক্তি ও এর সঠিক পানির হিস্যা প্রদান প্রতি বছরেই হচ্ছে করে শুধু বছরই পার হলো, বাংলাদেশের মানুষের তিস্তা থেকে ন্যয্য পানি আর পাওয়া হলো অন্তত এই ১১ বছরে।

তারিখঃ অক্টোবর ০৯, ২০১৯।

ছবি: নেট থেকে সংগ্রহিত।

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ