Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

মোদের গরব, মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা!

Share on Facebook

” মোদের গরব, মোদের আশা,
আ মরি বাংলা ভাষা!”
– অতুলপ্রসাদ সেন

আজ ( অক্টোবর ২০ ) বিশিষ্ট বাঙালি গীতিকার, সুরকার ও গায়ক অতুলপ্রসাদ সেনের ১৪৭তম জন্মবার্ষিকীতে আমাদের অনেক অনেক ভালোবাসা গভীর শ্রদ্ধা।
তিনি একজন বিশিষ্ট সংগীতবিদও ছিলেন। অতুলপ্রসাদ বাংলা গানে ঠুংরি ধারার প্রবর্তক। তিনিই প্রথম বাংলায় গজল রচনা করেন। দাদামশায়ের নিকটই সংগীত ও ভক্তিমূলক গানে তাঁর হাতেখড়ি। তাঁর রচিত গানগুলির মূল উপজীব্য বিষয় ছিল দেশপ্রেম, ভক্তি ও প্রেম। তাঁর জীবনের দুঃখ ও যন্ত্রণাগুলি তাঁর গানের ভাষায় বাঙ্ময় মূর্তি ধারণ করেছিল;

এই সঙ্গীতজ্ঞ ১৮৭১ সালের আজকের দিনে তিনি ঢাকায় করেন। তাঁর পৈতৃক বাড়ি ছিল ঢাকার দক্ষিণ বিক্রমপুরের মাগর-ফরিদপুর গ্রামে। তাঁর পিতার নাম রামপ্রসাদ সেন এবং মায়ের নাম হেমন্তশশী। অতি অল্পবয়সেই অতুলপ্রসাদ পিতৃহারা হন অতুল প্রসাদ সেন।

তিনি মামাদের অনুরোধে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে (অধুনা প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়) ভর্তি হন। ১৮৯০ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে (অধুনা প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়) ভর্তি হন। শৈশব থেকেই আকাঙ্ক্ষা ছিল বিলেত গিয়ে ব্যারিস্টারি পড়ার। এই কারণে তাঁর মামারা তাঁকে বিলেত যাবার ব্যবস্থা করেন। জাহাজে বসে তিনি রচনা করেছিলেন ‘উঠ গো ভারতলক্ষ্মী’ গানটি। লন্ডনে গিয়ে তিনি আইন শিক্ষা করেন এবং আইন পরীক্ষায় সফলভাবে উত্তীর্ণ হন।

অতুলপ্রসাদ সেনের কিছু বিখ্যাত গান উল্ল্যেখ করা হলো।

মোদের গরব, মোদের আশা,
আ মরি বাংলা ভাষা!
তোমার কোলে,
তোমার বোলে,
কতই শান্তি ভালবাসা!
কি যাদু বাংলা গানে!
গান গেয়ে দাঁড় মাঝি টানে,
( এমন কোথা আর আছে গো! )
গেয়ে গান নাচে বাউল, গান গেয়ে ধান কাটে চাষা ||
ঐ ভাষাতেই নিতাই গোরা, আনল দেশে ভক্তি-ধারা,”

মিছে তুই ভাবিস মন।
তুই গান গেয়ে যা গান গেয়ে যা আজীবন।
পাখিরা বনে বনে, গাহে গান আপন-মনে;
ওরে নাই বা যদি কেহ শোনে,”

কত গান তো হ’ল গাওয়া আর মিছে কেন গাওয়াও?
যদি দেখা নাহি দিবে তবে মিছে কেন চাওয়াও?
যদি যতই মরি ঘুরে, তুমি রবে ততই দুরে,
তবে কেন বাঁশির সুরে তব তবে এত ধাওয়াও?
” ”

দিয়েছিলে যাহা, গিয়াছে ফুরায়ে ভিখারীর বেশ তাই;
ফুরায় না যাহা এবার সে ধন তোমার চরণে চাই।
সুখ আমারে দেয় না অভয়,
দুঃখ আমারে করে পরাজয়;
যত দেখি তত বাড়িছে বিস্ময়,
যাহা পাই তা হারাই।”

তোর কাছে আসব মাগো, শিশুর মত,
সব আবরণ ফেলব দুরে আমার হৃদয় জুড়ে আছে যত।
দৈন্য যে মা মনের মাঝে,
ঘুচবে না তা মিথ্যা সাজে,
সব আভরণ করব খালি,
দেখবি মা তুই মনের কালি,

এই সঙ্গীতজ্ঞ ১৯৩৪ সালের ২৬শে আগষ্ট দিবাগত রাতে মৃত্যবরণ করেন।

তারিখ: অক্টোবর ২০, ২০১৮

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ