Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

জিয়াউর রহমানের মরদেহ আমরা সচক্ষে দেখেছি: মির্জা ফখরুল(২০২১)

Share on Facebook

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, জিয়াউর রহমানের মরদেহ আমরা সচক্ষে দেখেছি। তার মরদেহ এখানে এসেছে কি-না সে বিষয়ে আমি নিজে প্রত্যক্ষ্যদর্শী।

চন্দ্রিমা উদ্যানে জিয়াউর রহমান লাশ নেই- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ মন্ত্রীদের বিভিন্ন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে শনিবার রাতে এক ভার্চুয়াল আলোচনায় বিএনপি মহাসচিব এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‌‘জিয়াউর রহমানের মরদেহের পোস্ট মোর্টেম করেন ডা. তোফায়েল আহমেদ। তিনি তার শরীর থেকে ২২টি বুলেট বের করেছিলেন। প্রয়াত ব্রিগেডিয়ার আ স ম হান্নান শাহ তার মরদেহকে সামরিক এয়ার ক্রাফটে করে কুর্মিটোলায় নিয়ে এসেছিলেন। উপ প্রধানমন্ত্রী এসএ বারী এটি’র প্রাইভেট সেক্রেটারি হিসেবে আমিও সেখানে উপস্থিত ছিলাম। আমরা সেখানে দেখেছি- একটা কাঁচের বাসকেট ছিলো। সেখান থেকে আমরা তার দেহ দেখেছি।’

ফখরুল বলেন, ‘আজ এই ধরনের কথাবার্তা বলার একটাই মাত্র উদ্দেশ্য, সেটা হচ্ছে- ইতিহাসকে বিকৃত করে দেওয়া। জনগণের দৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে সরিয়ে দেওয়া। বাংলাদেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা হচ্ছে সেখান থেকে মানুষের দৃষ্টিকে অন্যদিকে সরিয়ে দেওয়া।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জিয়াউর রহমানের মরদেহের ছবি দেখাতে বলেছেন। ছবি কেউ কোনোদিন দেখায় না। তাদের ছবিটাও কি তারা দেখাতে পারবেন? এই কথাগুলো বলার উদ্দেশ্যই হচ্ছে যে, তারা ভিন্ন দিকে মোড় নিতে চায়, ভিন্নভাবে মানুষকে প্রতারিত করতে চায়। সত্যি কথা বলতে এই সরকার একটা ভণ্ড ও হিপোক্রেট সরকারে পরিণত হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রে তারা জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে।’

বিএনপির স্বাধীনতা সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন জাতীয় কমিটির উদ্যোগে ‘২৮ আগস্ট ১৯৭১: জিয়াউর রহমান কর্তৃক রৌমারীতে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম বেসামরিক প্রশাসনের উদ্বোধন’ শীর্ষক এই ভার্চুয়াল আলোচনা সভা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিষয়বস্তুর উপর তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন দলের তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক একেএম ওয়াহিদুজ্জামান।

দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম বলেন, রৌমারী মুক্তিযুদ্ধের একটি গৌরবময় ইতিহাস, আমাদের গর্বের স্থান। জেড ফোর্সের অধীনে এই অঞ্চলটি ছিলো স্বাধীন দেশের মুক্তাঞ্চল। ২৮ আগস্ট আমাদের জেড ফোর্সের কমান্ডার জিয়াউর রহমান সেখানে বেসামরিক প্রশাসনের উদ্বোধন করেন। ওই সময় রৌমারীর জনগন ট্যাক্স দেওয়ার জন্য লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতেন। তারা জানে যে, তাদের ট্যাক্সের টাকায় মুক্তিযুদ্ধের প্রচেষ্টা আরও জোরদার হবে। জিয়াউর রহমান কেবলমাত্র একজন সময় নায়কই ছিলেন না। কিভাবে বেসামরিক প্রশাসন চালাতে হবে একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন তিনি রৌমারীতে।

জাতীয় কমিটির সদস্য আহবায়ক ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আব্দুস সালামের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও চিলমারী উপজেলার সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বারী সরকার বক্তব্য রাখেন।

সূত্র: সমকাল।
তারিখ: আগষ্ট ২৮, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ