Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

উন্নয়নশীল হওয়ার পরও এলডিসির বাণিজ্যসুবিধা পাওয়ার আশায় বাংলাদেশ (২০২১)

Share on Facebook

স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়ার পর, অর্থাৎ উন্নয়নশীল দেশ হওয়ার পরও অন্তত ১২ বছর যাতে বাণিজ্যসুবিধা পাওয়া যায়, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় (ডব্লিউটিও) সেই চেষ্টা চালাচ্ছে বাংলাদেশ।
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি গতকাল রোববার ঢাকায় তাঁর সরকারি বাসভবনের অফিসকক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বিদায়ী রাষ্ট্রদূত রিনসজে টেরিংকের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ কথা বলেন।

বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমানসহ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বড় রপ্তানির বাজার ইইউ। দীর্ঘদিন ধরে ইইউ বাংলাদেশকে বাণিজ্যসুবিধা দিয়ে আসছে। এ জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ। আগামী ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণের পরও ইইউ বাংলাদেশকে বাণিজ্যসুবিধা অব্যাহত রাখবে বলে আশা করছি।’

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ডব্লিউটিওর কাছে এলডিসি থেকে উত্তরণের পর আগামী ১২ বছর এলডিসিভুক্ত দেশগুলো যে সুবিধা পায়, বাংলাদেশ একই সুবিধা পাওয়ার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ জন্য ইইউ বাংলাদেশের পক্ষে সহযোগিতা করবে বলে আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া এলডিসি থেকে উত্তরণের পর রপ্তানি বাণিজ্যেসুবিধা আদায় ও দর-কষাকষির ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধিতে ইইউর সহযোগিতা প্রয়োজন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প এখন একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছে। করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ব্যাপক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।

শ্রমিকদের বেতন দিতে সরকার প্রণোদনা প্যাকেজের মাধ্যমে সহযোগিতা দিয়েছে জানিয়ে টিপু মুনশি বলেন, কোভিড-১৯–এর কঠিন সময়েও বাংলাদেশ অর্থনীতির চাকা সচল রাখার চেষ্টা করেছে। সরকার ও তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় করোনা প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যবস্থা করেছে। এ কারণে শ্রমিকদের ওপর তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি।

বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশের পোশাকশিল্প বিগত যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি নিরাপদ ও কর্মবান্ধব। কারখানায় শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে, শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এখন কারখানার মালিক ও শ্রমিকেরা খুশি।

ইইউর বিদায়ী রাষ্ট্রদূত রিনসজে টেরিংক বলেন, বাংলাদেশ ইইউর গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য অংশীদার। বাণিজ্যক্ষেত্রে ইইউ বাংলাদেশকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। বাংলাদেশকে দেওয়া ইইউর বাণিজ্যসুবিধা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশ দক্ষতার সঙ্গে সফলভাবেই কোভিড-১৯ মোকাবিলা করেছে। বাংলাদেশে চার বছর দায়িত্ব পালনে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ একটি চমৎকার ও সম্ভাবনাময় দেশ। ভবিষ্যতেও ইইউ বাংলাদেশের পাশে থাকবে।

সূত্রঃ প্রথম আলো।
তারিখঃ সেপ্টম্বর ১৩, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ