Welcome to rabbani basra

আমার লেখালাখির খাতা

শুরু হোক পথচলা !

Member Login

Lost your password?

Registration is closed

Sorry, you are not allowed to register by yourself on this site!

You must either be invited by one of our team member or request an invitation by email at info {at} yoursite {dot} com.

Note: If you are the admin and want to display the register form here, log in to your dashboard, and go to Settings > General and click "Anyone can register".

মানুষের আয় কমে গেছে(২০২১)

Share on Facebook

করোনার সংক্রমণ কমাতে সরকারঘোষিত বিধিনিষেধে স্বল্প আয়ের মানুষের আয় কমে গেছে। একই সময়ে বেড়ে গেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। এতে হুমকিতে পড়েছে গরিব মানুষের খাদ্যনিরাপত্তা। দ্বিতীয় দফার বিধিনিষেধের ফলে ৬৬ শতাংশ মানুষের আয় কমে গেছে। আর ৩৭ শতাংশ মানুষ বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ নিয়ে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাচ্ছে।

খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ’ নামের একটি বেসরকারি সংস্থার জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও খাদ্য গ্রহণে প্রভাব’ শীর্ষক জরিপের ফল অনলাইনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মহসিন আলী। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো নাজনীন আহমেদ।

জরিপের ফল উপস্থাপনকালে নাজনীন আহমেদ বলেন, ঢাকাসহ দেশের সাত জেলার ৭০ জনের ওপর দৈবচয়নের ভিত্তিতে জরিপটি করা হয়েছে। যাঁদের বয়স ৩৫ বছরের ওপরে। যাঁদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে তাঁরা সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার নিম্ন আয়ের মানুষ। যাঁর মধ্যে রয়েছে রিকশাচালক, পথশিশু, হোটেল কর্মচারী। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে জরিপের কাজটি করা হয়

নাজনীন আহমেদ বলেন, সংক্রমণ ঠেকাতে সরকার বিধিনিষেধ ঘোষণা করেছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ বিশেষত দিনমজুর, রিকশাচালক, রাস্তার ধারের হকাররা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রতিক দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, যা দরিদ্র মানুষের জন্য বাড়তি ও অসহনীয় চাপ তৈরি করেছে।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘আমরা এখন এক অস্বাভাবিক সময় অতিক্রম করছি। মানুষের আয় কমে গেছে। খাদ্যসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি দরিদ্র মানুষকে বিপদগ্রস্ত করেছে। আমরা টিসিবির মাধ্যমে খোলাবাজারে খাদ্যসামগ্রী বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছি। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারেও তেল, চিনি, পেঁয়াজসহ দ্রব্যমূল্য বেড়ে চলেছে, তার একটা প্রভাব দেশের বাজারেও পড়ছে।’

বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘রমজান মাসে টিসিবির মাধ্যমে বিক্রির জন্য ৩৫ হাজার টন সয়াবিন তেল বরাদ্দ করা হয়েছিল। তবে এ মুহূর্তে মানুষের কাজ না থাকাটা আসলেই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জিং। সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে।’

সূত্র: প্রথম আলো
তারিখ: এপ্রিল ২৩, ২০২১

রেটিং করুনঃ ,

Comments are closed

বিভাগসমূহ

Featured Posts

বিভাগ সমুহ